বেনাপোল থেকে রফিকুল ইসলাম:
শার্শা উপজেলায় শুরু হয়েছে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধুয়ামূছার ও পরিস্কার রং করার কাজ। চলতি মাস থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সম্ভাবনা খবরে নড়েচড়ে বসেছে অভিভাবক মহল প্রানচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে নবীন শিক্ষার্থীদের মাঝে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়.যশোরের শার্শা উপজেলা সদরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষকদের তত্ত্বাবধনে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে. শিক্ষার্থীদের ডেকে এনে একত্রিত করে ক্লাসরুমের চেয়ার. টেবিল. বেঞ্চে দীর্ঘ দিন পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকাই. ধূলোবালীর স্তূপ পড়ে জমে আছে। আর এ ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করতে. ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে ধুলোবালি ময়লা পরিস্কার করছে ঝাড়ুদারের পাশাপাশি উৎসুক শিক্ষার্থীরা.ময়লামাটি মেখে সাদা হয়ে কক্ষ থেকে বেরচ্ছে তারা.সতির্থরা কেউ কাউকে চিন্তে পারছে না। যেমন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে. যেমন খুশি তেমন সাজো এমনি চেহারা নিয়ে বেরচ্ছে স্কুল থেকে . শিক্ষার্থীরা একে অপরের সাথে যেন ঈদের আনন্দে মেতেছে। মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে প্রায় দীর্ঘ ২ বছর দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাই কেউ কারোর সাথে দেখা সাক্ষাৎ ও যোগাযোগ না থাকায়. শিক্ষার্থীরা কিছুক্ষণের জন্য হলেও আবেগপ্লোফিত হয়ে পড়ে।তবে সংসয় ও সন্দেহ আছে. অভিভাবক মহলে যে শিক্ষার্থীদের এত আনন্দ এত উচ্ছাস বাস্তবে রুপ নেবে তো. কারণ সরকার স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঠিক. কিন্তু সেই সরকার আবার সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে নাতো স্কুল না খোলার। তাই শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে. সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সঠিক সময়ে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন সচেতন অভিভাবক মহল ও সূধী সমাজ।